SSC Unit: 1 Lesson: 3, Bangabandhu at UN
Bangabandhu speeches at the united nations general assembly is a matter of great pride for us. He delivered the speech on 25 September 1974, just after a week Bangladesh became the member of the UN.
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদেরঅধিবেশনে বঙ্গবন্ধু ভাষণ আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। ১৯৭৮ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করার ঠিক এক সপ্তাহ পরেই তিনি এই ভাষণ দেন।
To be a member of the UN was not an easy go as some influential countries were opposing the membership for Bangladesh. So it was another war that Bangabandhu had to wage.
জাতিসংঘের সদস্য হওয়ার পথ সহজ পদক্ষেপ ছিল না কারণ কিছু প্রভাবশালী দেশ বাংলাদেশের সদস্যপদের বিরোধিতা করেছিল।সুতরাং বঙ্গবন্ধুকে আরও একটি যুদ্ধ করতে হয়েছিল।
But finally, Bangabandhu won. He won not only the UN membership, but also everyone everyone who listened to his ever first speech at the UN.
তবে শেষ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু জয়ী হয়েছিলেন।তিনি কেবল জাতিসংঘের সদস্যপদই নন, জাতিসংঘে তাঁর প্রথম ভাষণ যারা শুনেছিলেন তাদের প্রত্যেকেই জয়লাভ করেন।
It was a veni vidi vici experience for him- he came, he saw and he conquered everyone.
এটি ছিল তার জন্য ভেনি ভিডি ভিসি অভিজ্ঞতা – তিনি আসলেন, দেখলেন এবং প্রত্যেককে জয় করলেন।
Bangabandhu was the first person in the history of the UN to deliver a speech in Bangla, the language of the seven and a half crore 9seventy million) Bangalees, the language of the language martyrs.
বঙ্গবন্ধু ছিলেন জাতিসংঘের ইতিহাসে প্রথম ব্যক্তি যিনি বাংলায় ভাষণ দেন, যে ভাষা সাড়ে সাত কোটি বাঙালির ভাষা, ভাষা শহিদদের ভাষা।
The poet of the oration, the icon of charismatic leadership touched another milestone and so did the Bangalees trough him.
বক্তব্যের কবি, উদ্দীপনা সঞ্চারকারী নেতৃত্বের প্রতিমূর্তি, মানব ইতিহাসের আরেকটি মাইলফলক স্পর্শ করল, যেমনটি বাংঙালিরা তার মাধ্যমে করল।
It was a speech that revealed Bangladesgh’s stand on national and international issues before the global community.
এটি ছিল এমন একটি বক্তব্য যা বৈশ্বিক সম্পদ্রায়ের সম্মুখে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থানকে প্রকাশ করা।
Identifying the UN as the parliament for the human kind, Bangabandhu recognized the moment of delivering his speech historical.
জাতিসংঘকে মানব জাতির সংসদ হিসেবে চিহ্নিত করে বঙ্গবন্ধু তার ভাষণ দেওয়ার মুহুর্তটিকে ঐতিহাসিক মুহুর্ত হিসেবে গণ্য করেন।
Identifying the UN as the parliament for the human kind, Bangabandhu recognized the moment of delivering his speech historical.
জাতিসংঘকে মানব জাতির সংসদ হিসেবে চিহ্নিত করে বঙ্গবন্ধু তার ভাষণ দেওয়ার মুহুর্তটিকে ঐতিহাসিক মুহুর্ত হিসেবে গণ্য করেন।
He mentioned that the very moment justified the century-long struggle and sacrifice of the Bangalees for self-rule, independence, dignity and co-existence along with other nations.
তিনি উল্লেখ করেন যে, এই বিশেষ মুহুর্তটি বাঙালির আত্মশাসন, স্বাধীনতা, মর্যাদা ও অন্যান্য জাতির সাথে সহাবস্থানের জন্য শতাব্দীকাল ধরে চালিয়ে যাওয়া সংগ্রাম ও ত্যাগকে ন্যায়সংগত প্রতিপন্ন করেছে।
He assured that Bangladesh would follow the ideology of mutual respect, national sovereignty, regional integrity and non-interference into internal issues of other countries
তিনি নিশ্চিত করে বলেন যে- বাংলাদেশ পারস্পরিক সম্মান, জাতীয় সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখন্ডতা ও অন্যান্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়াবলিতে হস্তক্ষেপ না করার আর্দশ মেনে চলবে।
Bangabandhu explained Bangladesh’s absolute pledge to UN charters and reminded how the people of his country made the highest sacrifice to achieve the same.
বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘ সনদের প্রতি বাংলাদেশের পরিপূর্ন অঙ্গীকার ব্যখ্যা করলেন এবং বিশ্ববাসীকে স্মরণ করিয়ে দিলেন যে, এই একই জিনিস অর্জনের জন্য তাঁর দেশের লোকেরা কীভাবে চরম ত্যাগ স্বিকার করেছে।
The father of the Nation added that Bangladesh would look forward to such a world where peace and justice would take their rightful place. It was essential to justify the sacrifice of the countless martyrs.
জতির জনক আরো বলেন যে, বাংলাদেশ এমন একটি বিশ্বের দিকে চেয়ে থাকবে যেখানে শান্তি ও ন্যায়বিচার তাদের ন্যায়সংগত স্থান পাবে। অসংখ্য শহিদের ত্যাগকে যথাযথ মূল্যায়ন করা আত্যাবশ্যক ছিল।
In his speech, Bangabandhu expressed his utmost gratitude to the UN and the international community for standing beside Bangladesh with their aids and support in the reconstruction of the war-ravaged country, relocation of 10 million war-refugees who took shelter in India during the Liberation War.
বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে জাতিসংঘ ও আন্তজার্তিক সম্প্রদায়ের প্রতি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের পুর্নগঠনে তাদের সাহায্য ও সমর্থনের জন্য, মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে আশ্রয় নেওয়া এক কোটি যুদ্ধ-শরনার্থীদের নতুন স্থানে প্রতিষ্ঠিত করতে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তাঁর আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
The leader of the country reminded the world how Bangladesh stood on the ruins and debris of a war where people were just struggling for survival.
দেশের নেতা বিশ্ববাসীকে স্মরণ করিয়ে দিলেন কীভাবে বাংলাদেশ যুদ্ধোত্তর ধ্বংসস্তূপ ও ধ্বংসাবশেষের উপর দাঁড়িয়েছিল, যেখানে মানুষ শুধু অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখার জন্য লড়াই করেছিল।
However, the repeated natural calamities were making their life harder and people even didn’t have a minimum intake of food for a day.
তাছাড়া, একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ তাদের জীবনকে অধিকতর দুর্বিষহ করে তুলেছিল এবং মানুষ দিনে একবারের জন্যেও নূন্যতম খাবার খেতে পারেনি।
Going beyond Bangaldesh, he expressed solidarity for all the oppressed people around the world and denounced racism, discrimination, imperialism and the use of force to stop people’s justified movements for their rights.
বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে তিনি বিশ্বের সব নিপীড়িত মানুষের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেন এবং সাম্প্রদায়িক ভেদনীতি, বৈষম্য, সম্রাজ্যবাদী ও মানুষের ন্যায়সংগত অধিকার আদায়ের জন্য তাদের আন্দোলনকে বন্ধ করতে শক্তি ব্যবহারের বিরুদ্ধে নিন্দা প্রকাশ করেন।
Referring to the struggle of the people in Africa, Asia, Latin America, Namibia, Palestine and Zimbabwe, he expressed his worry about people’s plight to achieve their own rights.
আফ্রিকা, এশিয়া, ল্যাটিন আমেরিকা, নামিবিয়া, ফিলিস্তিন ও জিম্বাবুয়ের মানুষের সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে তিনি ঐসব মানুষের নিজ নিজ অধিকার আদায়ে তাদের দূর্ভোগের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
The leader of the third world countries expressed his deep concerns over a global recession and inflation, unemployment, unequal distribution of wealth and opportunities and the gap between the rich and the poor countries.
তৃতীয় বিশ্বের দেশসমূহের নেতা বৈশ্বয়িক মন্দা ও মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব, সম্পদ ও সুযোগ-সুবিধার অসম বণ্টন এবং ধনী ও গরিব দেশ সমূহের মধ্যে ব্যবধানের ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
He described how those had hit the development plans in many poor countries of the planet. To Bangabandhu, it was a global responsibility to fight these problems and take concerted efforts to put an end to these.
কীভাবে ঐ জিনিসগুলো পৃথিবীর অনেক দেশের উন্নয়নমূলক পরিকল্পনাগুলোকে বাধাগ্রস্ত করেছিল তা তিনি বর্ণনা করেন। বঙ্গবন্ধু সর্তক করেন যে, এ রকম ব্যবস্থাপনার অভাব পৃথিবীবাসিকে ইতিহাসের নজিরবিহীন কষ্ট ভোগ করেত পরিচালিত করবে।
Before he concluded his speech, Bangabandhu declared that Bangladesh would follow the paths of togetherness, brotherhood, and mutual respect and cooperation.
তাঁর বক্তব্য শেষ করার পূর্বে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন যে – বাংলাদেশ ঐক্য, ভ্রাতৃত্ববোধ এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ও সহযোগিতার পথ অনুসরণ করবে।
He expected the UN would take substantial roles in solving the prevailing human crisis in the subcontinent as well as in other countries.
তিনি প্রত্যাশা করেন, জাতিসংঘ উপমহাদেশে ও অন্যান্য দেশে বিরাজমান মানবিক সংকট অবসান ঘটাতে সুদৃঢ়/ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
Bangladesh has been following the paths of Bangabandhu, the dreamer and the people’s leader, even after his death nearly five decades ago.
স্বপ্নদ্রষ্টা ও জনগণের নেতা বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর প্রায় পাঁচ দশক পরেও বাংলাদেশ তাঁর দেখানো পথ অনুসরণ করছে।
“I have not seen the Himalayas. But I have seen Sheikh Mujib. In personality and in courage, this man is the Himalayas. I have thus had the experience of witnessing the Himalayas.” Said Fidel Castro, the then Prime Minister of Cuba in 1973, when he first met Bangabandhu.
আমি হিমালয় পর্বতমালা দেখিনি। কিন্তু আমি শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্ব ও সাহসিকতায় এ মানুষটি হিমালয় পর্বত। আমি এভাবে হিমালয় পর্বতমালা অবলোকন করার অভিজ্ঞতা লাভ করেছি।” বলেছিলেন কিউবার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ফিদেল ক্যাস্ট্রো।
Such was the impression Bangabandhu left on the minds of the world leaders. He owned the position in the heart of people across the world by his selflessness, courage and greatness.
বঙ্গবন্ধু বিশ্বনেতাদের মনে এ রকম ধারণা সৃষ্টি করেন। তিনি তাঁর নিঃস্বার্থপরতা, সাহসিকতা ও মহত্বের গুণে মানুষের হৃদয়ে আসন লাভ করেন।
Any country has to determine its mode of dealing with other countries of the world. The constitution of Bangladesh of 1972 clearly reflects the philosophy, ‘Friendship with all, malice to none”.
যে কোনো দেশকে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করার উপায় নিধারণ করতে হয়। বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানে “সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়” দর্শনটি পরিস্কারভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।
Bangabandhu led new government decided to maintain friendly ‘co-existence’ with other countries based on this principle.
বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন নতুন সরকার এ নীতির ভিত্তিতে অন্যান্য দেশের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ ‘সহবস্থান’ রক্ষা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
The charismatic leadership of Bangabandhu inspired India to come forward to extend its support during the Liberation War even in his absence.
বঙ্গবন্ধুর ভক্তি ও উৎসাহ সঞ্চারকারী নেতৃত্ব মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁর অনুপস্থিতিতেও ভারতকে তার সহযোগিতা প্রদান করার জন্য এগিয়ে আসতে উৎসাহিত করেছিল।
It played an active role to convince the world leaders about sufferings of people of Bangladesh and their right to be free. Moreover, this country supported the freedom fighters with its army fighting the Pakistani occupation forces in a frontal war.
এটি বাংলাদেশের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা ও তাদেরস্বাধীন হোয়ার অধিকারের ব্যাপারে বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিল। তাছাড়া এই দেশ (ভারত) মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে লড়াই করতে তার সেনাবাহিনী দিয়ে সহযোগিতা করেছিল।
Not only that, Bangabandhu was given a warm welcome at Palam Airport at Delhi by Mrs. Indria Gandhi on the occasion of his way back home from Pakistan jail via London.
শুধু তাই নয়, পাকিস্তান জেল থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন হয়ে দেশে ফেরার পথে বঙ্গবন্ধুকে দিল্লির পালাম বিমান বন্দরে শ্রিমতী ইন্দিরা গান্ধী কর্তৃক উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়েছিল।
However, Bangabandhu’s foresightedness, courage and mental strength were evident in his query to Indian Prime Minister when she would withdraw her army from Bangladesh. Mrs Gandhi soon replied, Any time when you wish.”
অবশ্য, বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শিতা, সাহস ও মানসিক শক্তি স্পষ্ট হয়েছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নিকট তাঁর (বঙ্গবন্ধুর) এই প্রশ্ন যে, কখন তিনি (ইন্দিরা গান্ধী) বাংলাদেশ থেকে তাঁর সেনাবাহিনী সরিয়ে নিবেন। শ্রীমতী গান্ধী সাথে সাথে উত্তর দিলেন, “আপনি যখন চাইবেন তখনই।”
Noticeably, the great leader Bangabandhu had a strong personality to ask for any clarification from any other leader of the world! Consequently, very soon, before Bangabandhu’s next birthday, the withdrawal was completed.
এটা লক্ষনীয় যে, মহান নেতা বঙ্গবন্ধুর পথিবীর যে-কোনো বিষয়ের স্পষ্ট ব্যাখ্যা চাওয়ার মতো দৃঢ়/প্রবল/বলিষ্ঠ/ শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব ছিল। যার ফলে বঙ্গবন্ধুর পরবর্তী জন্মদিনের পূর্বেই সৈন্য প্রত্যাহার সম্পন্ন হলো।
Bangabandhu had an open mind to maintain good relationship with all countries irrespective of their capitalist, democratic or socialist ideologies. He left no stones unturned to make different global organizations.
পুঁজিবাদী, গণতান্ত্রিক কিংবা সমাজতান্ত্রিক আদর্শবাদ বিচার না করে সব দেশের সাথে সুসম্পর্ক রক্ষা করার একটা খোলা মন ছিল বঙ্গবন্ধুর। তিনি বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থার সদস্য হতে চেষ্টার কোনো ত্রুটি করেননি।
During the period between 1972 and 1975, Bangladesh signed more than seventy treaties, agreements, memoranda and contracts with different countries of the world. Managing entry into OIC and attending its conference at Lahore filled up a major gap in diplomacy of Bangladesh.
১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সাথে সত্তরটিও অধিক বাণিজ্যিক চুক্তি, সমঝোতা চুক্তি, স্মারকলিপি ও চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে। ওআইসি-এর সদস্যপদ অর্জন ও লাহোরে এর সম্মেলনে যোগদান বাংলাদেশের কূটনীতিতে বিরাট শূন্যতা পূরণ করে।
It opened opportunities to explore all the possibilities of trade and other potentials with the Islamic world. Bangabandhu Charmed common people all over the world.
এটি ইসলামি বিশ্বের সাথে বাণিজ্যের সম্ভাব্য সব ক্ষেত্র ও অন্যান্য, সম্ভাবনা কাজে লাগানোর সুযোগ সৃষ্টি করে। বঙ্গবন্ধু সমগ্র বিশ্বের সাধারণ মানুষকে মুগ্ধ করতে সক্ষম হন।
His speech in different summits revealed that Bangladesh did not only think about its own self, it was also concerned about injustices prevailing in the rest of the world. Bangabandhu sent a medical team to Egypt and Syria for the treatment of the war victims of Arab- Israel War.
বিভিন্ন শীর্ষ সম্মেলনে তাঁর বক্তব্যে প্রকাশ পায় যে, বাংলাদেশ শুধু এর নিজ স্বার্থ নিয়ে ভাবে না বরং এটি পৃথিবীর বাকি দেশসমূহে বিরাজমান অন্যায়-অনাচার নিয়েও উদ্বিগ্ন। বঙ্গবন্ধু আরব-ইসরাইল যুদ্ধে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য মিশর ও সিরিয়াতে চিকিৎসক দল প্রেরণ করেন।
He always used to say, “Today the world is divided into two parts- the oppressors and oppressed. And I am with the oppressed. “This kind of strong voice and wisdom made his position firm as a global leader.
তিনি সব সময় বলতেন, “বর্তমানে পৃথিবী দু-ভাগে বিভক্ত- নিপীড়ক ও নিপীড়িত জনগোষ্ঠী। আর আমি নিপীড়িতদের দলে।” এ ধরনের শক্তিশালী মনোভাব ও প্রজ্ঞা একজন বৈশ্বিক নেতা হিসেবে তাঁর অবস্থানকে দৃঢ় করে।
He was such a leader for whom the British Prime Minister Edward Heath broke all the protocols to welcome him at Claridges Hotel on 8 January, 1972 while Bangabandhu was returning from pakistan prison.
বঙ্গবন্ধু এমন একজন নেতা ছিলেন যাঁর জন্য ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথ ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি তাঁর (বঙ্গবন্ধুর) পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ফেরার সময় সব কূটনৈতিক নিয়মকানুন ভঙ্গ করে ক্লারিজ হোটেলে তাঁকে স্বাগত জানান।
His elegance was reflected in the voice of a renowned journalist, “The courage and charm that flowed from him made him a unique superman of these time.”
তাঁর রুচি ও কমনীয়তা প্রকাশ পেয়েছিল একজন বিখ্যাত সাংবাদিকের বক্তব্যে, “তাঁর ব্যক্তিসত্তা হতে বেড়িয়ে আসা সাহস ও সৌন্দর্য তাকে এ সময় একজন অনুপম অসাধারণ ব্যক্তিতে পরিণত করেছে।”
Bangabandhu’s philosophy of secular democracy honoured him with a firm position in the world. The period from 1972 to 1974 was actually a bright and busy era of Bangabandhu Government, when visited many countries of Asia, Africa, Europe and Latin America.
বঙ্গবন্ধুর ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক দর্শন তাঁকে বিশ্বের একিট শক্তিশালী অবস্থানে অধিষ্ঠিত করেছিল। প্রকৃতপক্ষে, ১৯৭২ থেকে ১৯৭৪ সালের মধ্যবর্তী সময়টুকু বঙ্গবন্ধু সরকারের জন্য একটি উজ্জ্বল ও কর্মব্যস্ত সময় ছিল, যখন তিনি এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও ল্যাটিন আমেরিকা সফর করেন।
He made those visits to gain support from those countries and to promote friendly relationship with them. Consequently, wherever he went, he cast a very positive influence on the leaders of those countries.
তাঁর এসব সফরের উদ্দেশ্য ছিল ঐ সব দেশ থেকে সমর্থন লাভ করা এবং তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি করা। য়ার ফলে তিনি যেখানেই যেতেন সেসব দেশের নেতৃবৃন্দের মনে খুবই ইতিবাচক এক মনোভাব সৃষ্টি করতে পারতেন।
Among the world leaders who admired him were India’s Prime Minister Mrs. Indira Gandhi, Palestinian leader Yasser Arafat and Cuba’s President Fidel Castro
বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যারা তাঁর প্রশংসা করেন তাদের মধ্যে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী, ফিলিস্তিনের নেতা ইয়াসির আরাফাত ও কিউবার প্রেসিডেন্ট ফিদেল ক্যাস্ট্রো।
His leadership, wisdom and personal relationship with world leaders made him a successful politician of international reputation.
তাঁর নেতৃত্ব, প্রজ্ঞা ও বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সাথে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক তাঁকে আন্তজার্তিক খ্যাতিসম্পন্ন সফল রাজনীতিবিদে পরিণত করে।
English | বাংলা |
New Word
01. Assembly (n) 02. Influential (adj) 03. Oppose (v) 04. Veni Vidi Vici (Latin Language) 05. Conquer (v) 06. Martyrs (n) 07. Oration (n) 08. Charismatic (Adj) 09. Reveal (v) |
নতুন শব্দ
০১.সভা, পরিষদ ০২. প্রভাবশালী ০৩. বিরোধিতা করা ০৪. আসলাম, দেখলাম ও জয় করলাম ০৫. জয় করা ০৬. শহিদগণ ০৭. বক্তব্য ০৮. উৎসাহ-উদ্দীপনা ০৯. প্রকাশ করা |
English | বাংলা |
New Word
10. Milestone (n) 11. Humankind (n) 12. Self-rule (n) 13. Dignity (n) 14. Ideology (n) 15. Mutual (adj) 16. Sovereignty (n) 17. Regional (adj) 18. Integrity (n) |
নতুন শব্দ
১০. মাইলফলক ১১. মানবজাতি ১২. স্বশাসন ১৩. মর্যাদা ১৪. ভাবধারা ১৫. পারস্পরিক ১৬. সার্বভৌমত্ব ১৭. আঞ্চলিক ১৮. ঐক্য, অবিভাজিত অবস্থা |
English | বাংলা |
New Word
20. Absolute 21. Pledge 22. Utmost (adj) 23. Gratitude (n) 24. Reconstruction (n) 25. War-ravaged (n) 26. War-refugees (n) 27. Debris (n) 28. Survival (n) |
নতুন শব্দ
২০. পরিপূর্ণ ২১. অঙ্গীকার ২২. আন্তরিক ২৩. কৃতজ্ঞতা ২৪. পুনগর্ঠন ২৫. যুদ্ধবিধ্বস্ত ২৬. যুদ্ধ-শরণার্থী ২৭. ধ্বংসাবশেষ ২৮. বিপদ সত্তেও বেঁচে থাকার অবস্থা |
English | বাংলা |
New Word
29. Repeated(adj) 30. Calamities(n) 31. Intake(n) 32. Solidarity(n) 33. Oppressed(adj) 34. Racism(n) 35. Discrimination (n) 36. Imperialism(n) 37. Destitute(adj) |
নতুন শব্দ
২৯. একের পর এক, বারবার ৩০. দুর্যোগসমূহ ৩১. থাবার ও পানি গ্রহণ ৩২. একাত্মতা, সংহতি ৩৩. আত্যাচারিত ৩৪. সাম্প্রদায়িক ভেদনীতি ৩৫. বৈষম্য ৩৬. সাম্রাজ্যবাদ ৩৭. রিক্ত, নিঃস্ব |
English | বাংলা |
New Word
38. Emphasize(v) 39. Measures (n) 40. Financial (adj) 41. Unprecedented (adj) 42. Recession (n) 43. Concerted (adj) 44. Mutual (adj) 45. Substantial (adj) 46. Prevailing (adj) |
নতুন শব্দ
৩৮. জোর দেওয়া, অধিকতর ৩৯. পদক্ষেপসমূহ ৪০. অথনৈতিক ৪১. অভূতপূর্ব, নজিরবিহীন ৪২. অর্থনৈতিক মন্দা ৪৩. উদ্বেগ ৪৪. পারস্পরিক ৪৪. উল্লেখযোগ্য ৪৫. বিরাজমান |
English | বাংলা |
New Word
47. Subcontinent 48. Personality 49. Courage 50. Witness 51. Selflessness 52. Greatness 53. Determine 54. Constitution 55. Reflect |
নতুন শব্দ
৪৭. উপমহাদেশ ৪৮. ব্যক্তিত্ব ৪৯. সাহস ৫০. অবলোকন করা, দেখা ৫১. নিঃস্বার্থপরতা, স্বার্থহীনতা ৫২. মহত্ব ৫৩. নির্ধারণ করা ৫৪. সংবিধান ৫৫. প্রতিফলিত করা |
English | বাংলা |
New Word
47. Subcontinent 48. Personality 49. Courage 50. Witness 51. Selflessness 52. Greatness 53. Determine 54. Constitution 55. Reflect |
নতুন শব্দ
৪৭. উপমহাদেশ ৪৮. ব্যক্তিত্ব ৪৯. সাহস ৫০. অবলোকন করা, দেখা ৫১. নিঃস্বার্থপরতা, স্বার্থহীনতা ৫২. মহত্ব ৫৩. নির্ধারণ করা ৫৪. সংবিধান ৫৫. প্রতিফলিত করা |
English | বাংলা |
New Word
56. Philosophy (n) 57. Co-existence (n) 58. Principle (n) 59. Charismatic (adj) 60. Extend (v) 61. Convince (v) 62. Frontal (adj) 63. Evident (adj) 64. Query (n) |
নতুন শব্দ
৫৬. দর্শন ৫৭. সহাবস্থান ৫৮. নীতি ৫৯. ভক্তি ও উৎসাহ সঞ্চারকারী ৬০. দেওয়া ৬১. বুঝানো ৬২. মুখোমুখি ৬৩. স্পষ্ট ৬৪. প্রশ্ন |
English | বাংলা |
New Word
85. Protocols (n) 86. Elegance (n) 87.Secular (adj) 88.Democracy (n) 89.Promote (v) 90.Consequently (Adv) |
নতুন শব্দ
৮৫. কূটনৈতিক নিয়মসমূহ ৮৬. সৌন্দর্য ৮৭. ধর্মনিরপেক্ষ ৮৮. গণতন্ত্র ৮৯. অগ্রগতি ৯০. ফলে |
The End
Prepared & Translated By,
Md. Rokon Uddin (Rumon)
MBA. BA Hon’s (English)
Email: rumonscb@gmail.com