Opinion Matters; 1.3.3 Text: 2
Text- 2
Theodore Roosevelt is best known as the twenty-sixth President of the United States, but this dynamic, multi-talented, charismatic man became a hero to millions of Americans for many other reasons.
থিওডোর রোসাভেল্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ছাব্বিশতম রাষ্ট্রপতি হিসাবে সর্বাধিক পরিচিত, তবে এই প্রগতিশীল, বহুদিকে মেধাবী, মুগ্ধকারী মানুষটি আরও অনেক কারণে লক্ষ-লক্ষ আমেরিকানদের কাছে আদর্শ ছিলেন।
Theodore Roosevelt gave his “Citizenship in a Republic Speech” on April 23, 1910, at the Sorbonne in Paris. The speech is famous for Roosevelt’s thoughts about the duties and responsibilities of both the state to citizens and citizens to the state.
থিওডোর রোসাভেল্ট প্যারিসের সোরবান-এ ২৩ এপ্রিল, ১৯১০-এ তার “Citizenship in a Republic Speech” ভাষণ দিয়েছিলেন। ভাষণটি জনগণের প্রতি রাষ্ট্রের এবং রাষ্ট্রের প্রতি জনগণের কর্তব্য এবং দায়িত্ব নিয়ে রোসাভেল্ট-এর চিন্তা-ভাবনার জন্য প্রশংসিত হয়েছিল।
The speech emphasizes the importance of action and striving towards worthy goals in life over idle criticism, laziness and inaction.
বক্তৃতাটি নিরর্থক সমালোচনা, অলসতা এবং উদ্যমহীন না হয়ে কাজের প্রতি গুরুত্ব এবং জীবনের যোগ্য লক্ষ্যগুলির দিকে প্রচেষ্টা দেবার উপর গুরুত্ব আরোপ করে।
A country’s success, Roosevelt stated, depends on disciplined work and character, and democracies require leaders of the best character to hold all citizens to the highest standards. This is what he said:
রোসাভেল্ট বলেন, একটি দেশের সাফল্য নির্ভর করে সুশৃঙ্খল কাজ এবং চরিত্রের ওপর, এবং গণতন্ত্রে সব নাগরিকদেরকে সর্বোচ্চ মান ধরে রাখার জন্য সর্বোত্তম চরিত্রের নেতাদের প্রয়োজন। তিনি বলেন:
It is not the critic who counts; not the man who points out how the strong man stumbles, or where the doer of deeds could have done them better.
এটি সমালোচকে নিয়ে নয়, শক্তিশালী মানুষটি কীভাবে হোঁচট খেয়ে পড়ে গেল সেটিও নয়, অথবা যে লোকটি কাজটি আরো ভালো করে করতে পারতো তাকে নিয়েও নয়।
The credit belongs to the man who is actually in the arena, whose face is marred by dust and sweat and blood; who strives valiantly; who errs, and comes short again and again because there is no effort without error and shortcoming;
কৃতিত্বটি সেই লোকেরই যিনি আসলে মাঠে-ময়দানে লড়াই করছেন, যার মুখে ধুলো-ঘাম এবং রক্ত মেখে আছে; যে বীরত্বের সাথে লড়াই করে যায়; যে ভুল করে, এবং বারবার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয় কারণ ভুল ও পরাজয় না থাকলে প্রচেষ্টা থাকে না;
but who does actually strive to do the deeds; who knows the great enthusiasms, the great devotions; who spends himself in a worthy cause;
কিন্তু যিনি প্রকৃতপক্ষে কাজ করার জন্য প্রচেষ্টা করেন; যার ভেতর বিশাল উদ্দীপনা আছে, নিষ্ঠা আছে; যিনি নিজের সময়কে একটি যোগ্য/মহৎ উদ্দেশ্যে ব্যয় করেন;
who at the best knows, in the end, the triumph of high achievement, and who at the worst, if he fails, at least fails while daring greatly, so that his place shall never be with those cold and timid souls who know neither victory nor defeat.
যিনি সবচেয়ে ভাল জানেন, সব শেষে, সবচেয়ে বড় কিছু অর্জন করেন, এবং যিনি সবচেয়ে খারাপ সময়ে, যদি তিনি ব্যর্থ হন, অন্ততপক্ষে সাহসিকতার সাথে লড়াই করে ব্যর্থ হন, যাতে তার স্থান কখনই সেই নিষ্ক্রিয় এবং ভীরু মানুষদের সারিতে রাখা না হয়, যারা বিজয় জানে না বা পরাজয়ও জানে না।
Summary
Roosevelt’s speech is a powerful call to take action. It encourages everyone to actively engage in life, take risks, and embrace challenges, regardless of their outcome. His speech applauds those with courage, determination, and strive for greatness.
রোসাভেল্টের বক্তৃতা কর্মের জন্য একটি শক্তিশালী আহ্বান। এটি সম্ভাব্য ফলাফল নির্বিশেষে প্রত্যেককে জীবনে সক্রিয়ভাবে জড়িত হতে, ঝুঁকি নিতে এবং চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে উতসাহিত করে। তার বক্তৃতায় তিনি যারা বড় কিছুর জন্য সংগ্রাম করে তাদের সাহস এবং সংকল্পের প্রশংসা করেন।
You can list you responses in the following grid.
Fact | Opinion | The strategies you have used to separate facts and opinions | How the writer’s opinions influences you feelings/ opinions/ thoughts |
Theodore Roosevelt gave his “Citizenship in a Republic Speech” on April 23, 1910, at the Sorbonne in Paris | A country’s success depends on disciplined work and character. | The opinion is debatable. Some will agree, while others will opposed based on different ideologies and cultural values | The writer’s opinion has positively influenced my thoughts. |
Theodore Roosevelt is the 26th President of the United States. | He is hero to million Americans. | The opinion is subjective and may vary depending on the Americans. | The writer’s opinion has helped me understand the difference between fact and opion. |